অম্বিকাপুর, ছত্তিশগড়

অম্বিকাপুর হলেন ভারতের ছত্তিসগড় রাজ্যের সুরগুজা জেলার সদর শহর। এটি ভারতের পূর্ব-মধ্য ভারতের অন্যতম প্রাচীন শহর। অম্বিকাপুর সুরগুজা বিভাগের বিভাগীয় সদর দফতর, যা সুরগুজা, কোরিয়া, বলরামপুর, সুরজপুর ও জশপুর জেলা নিয়ে গঠিত।

অম্বিকাপুর ভারতের স্বাধীনতার পূর্বে সুরগুজার রাজ্যের রাজধানী ছিল। শহরের নামটি হিন্দু দেবী অম্বিকা (মহামায়া) দেবী থেকে প্রাপ্ত, যিনি এই অঞ্চলে উপাসনার কেন্দ্রীয় ব্যক্তিত্ব। ২০১১ সালের আদম শুমারি অনুসারে অম্বিকাপুরের জনসংখ্যা হল ১.২৫ লক্ষ। অম্বিকাপুর পৌরসভার আওতাধীন অঞ্চল 35.360 বর্গকিলোমিটার।

स्वच्छ সুরভেশন 2019 অনুসারে অম্বিকাপুর ছিল ভারতের দ্বিতীয় পরিষ্কার শহর। স্বাস্থ্য সুরক্ষা ২০২০ অনুসারে, অম্বিকাপুর হ'ল ছত্তীসগ of়ের মধ্যে পরিষ্কারতম শহর, পাশাপাশি ভারতের 1 থেকে 10 লক্ষ জনসংখ্যার শহরগুলির মধ্যে সবচেয়ে পরিষ্কার শহর

বিষয়বস্তু

• 1 ভূগোল
  • 1.1 জলবায়ু
  • 1.2 জমি
• 2 জনসংখ্যার
• 3 সরকার এবং রাজনীতি
  • ৩.১ নাগরিক প্রশাসন
  • ৩.২ নাগরিক উপযোগিতা
• ৪ পরিবহন
  • 4.1 রেল
  • 4.2 রাস্তা
  • 4.3 এয়ার
• 5 শিক্ষা
• 6 মিডিয়া এবং যোগাযোগ
• 7 উল্লেখযোগ্য লোক
• 8 রয়েল প্রাসাদ
• 9 আরও দেখুন
• 10 তথ্যসূত্র

• 1.1 জলবায়ু
• 1.2 জমি

• 3.1 নাগরিক প্রশাসন
• 3.2 নাগরিক উপযোগগুলি

• 4.1 রেল
• 4.2 রোড
• 4.3 এয়ার

ভূগোল

অম্বিকাপুরটি 23 ° 12′N 83 ° 2′E / 23.200 at এ অবস্থিত এন 83.033 ° ই / 23.200; 83.033। [১] সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল 23২৩ মিটার (২০78৮ ফুট)। জেলাটি 22,237 কিলোমিটার আয়তনের বন সমৃদ্ধ অঞ্চলে বিস্তৃত ² জেলার বেশিরভাগ অঞ্চল বনাঞ্চল ও পার্বত্য। প্রাকৃতিক সম্পদের মধ্যে বক্সাইট, বনজ পণ্য এবং ধানের ফসল অন্তর্ভুক্ত রয়েছে

ডেমোগ্রাফিকগুলি

২০১১ সালের আদম শুমারি অনুসারে, অম্বিকাপুর পৌর কর্পোরেশনটির জনসংখ্যা ২ 264,৪75৫ জন এবং শহুরে সংস্থার জনসংখ্যা ছিল ৩৪৩,১73৩ জন। জনসংখ্যার ১১,০০০ জন পুরুষের মধ্যে পৌরসভা লিখিত অনুপাত 920 জন এবং জনসংখ্যার 11.3% ছয় বছরের কম বয়সী। কার্যকর সাক্ষরতার হার ৮৮.২০%; পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৯২.7373% এবং নারীদের মধ্যে এই হার 83৩.২৯% ছিল। মাঝারি আবহাওয়া এটি নিষ্পত্তির জন্য একটি আকর্ষণীয় জায়গা করে তোলে। রাজধানীর বিপরীতে, জেলার জনসংখ্যায় পান্ডো এবং কোরওয়াসহ আদিবাসী জনগোষ্ঠী রয়েছে, যারা এখনও গ্রামাঞ্চলে বাস করে।

চীনা সম্মিলনের পরে ভারতে আশ্রয় নেওয়া উল্লেখযোগ্য সংখ্যক তিব্বতী অভিবাসীর অম্বিকাপুরের বাড়ি is ১৯৫৯ সালে তিব্বত।

সরকার এবং রাজনীতি

শহরটি সরগুজা লোকসভা কেন্দ্রের অংশ যা বিজেপি থেকে সংসদ সদস্য রেণুকা সিং প্রতিনিধিত্ব করে এবং রাজ্য বিধানসভায় অম্বিকাপুর হয়ে বিধানসভা কেন্দ্র, বিধায়ক টিএস প্রতিনিধিত্ব করেন ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেসের দেও।

নাগরিক প্রশাসন

শহরটি অম্বিকাপুর পৌর কর্পোরেশন বা নগর নিগম অম্বিকাপুর দ্বারা পরিচালিত, যা ছত্তিসগড় পৌর কর্পোরেশন আইন, 1956-এর অধীন পরিচালিত। পৌর কর্পোরেশনের দুটি অংশ রয়েছে, নির্বাচিত সংস্থা ও প্রশাসনিক সংস্থা। নির্বাচিত সংস্থার নেতৃত্বে রয়েছেন ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস থেকে মেয়র অজয় ​​তিরকি। অম্বিকাপুর পৌর কর্পোরেশনের সর্বশেষ নির্বাচনটি ২০১২ সালে হয়েছিল The প্রশাসনিক সংস্থা পৌর কমিশনার মিঃ লুভকুশ সিঙ্গরলের নেতৃত্বে। শহরটি ৪৮ টি ওয়ার্ডে বিভক্ত এবং প্রতিটি ওয়ার্ড কাউন্সিলর দ্বারা প্রতিনিধিত্ব করে সরাসরি ওয়ার্ডের লোক দ্বারা নির্বাচিত। শহরের মেয়র কাউন্সিলরদের মধ্য থেকে পরোক্ষভাবে নির্বাচিত হন।

নাগরিক উপযোগগুলি

বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয় রাজ্যের ছত্তিসগড়ের রাজ্য বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থা লিমিটেড দ্বারা। অম্বিকাপুর পৌর কর্পোরেশন শহরে 10.6 এমএলডি জল সরবরাহ করে। প্রথমে বঙ্কি বাঁধ থেকে পানীয় জলের স্রোত নেওয়া হয়েছিল, তবে পাইপলাইন সম্প্রসারণ এবং এমআরআউট প্রকল্পের আওতায় কাটকালোতে একটি স্বয়ংক্রিয় ফিল্টার প্ল্যান্ট নির্মাণের পরে, ২০২০ সালে নবাগড়ের ঘুঘুটা বাঁধ থেকেও সরানো হবে। এই উদ্দেশ্যে এই শহরে মোট 16 টি ট্যাঙ্ক রয়েছে।

নগরীর কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য পৌর কর্পোরেশন দায়বদ্ধ। অম্বিকাপুরে প্রতিদিন 45 মেট্রিক টন কঠিন বর্জ্য উৎপন্ন হয়, যার 90% ভাগ বিকেন্দ্রীকৃত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা মডেলের মাধ্যমে পৃথক করা হয়। 48 টি ওয়ার্ডের 447 এসএইচজি মহিলারা ঘরে ঘরে বর্জ্য সংগ্রহ করেন। শহরটি স্তরের স্তরে বর্জ্যকে 100% পৃথকীকরণ অর্জন করেছে। এটির কোনও জমিফিল নেই এবং এটি ২০১ zero সালে তার ১৫ একর ল্যান্ডফিলটিকে একটি পার্কে রূপান্তর করার পরে এটি শূন্য-বর্জ্য নগরী হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে 2016 অম্বিকাপুর পৌর কঠিন বর্জ্য নিষ্কাশনের জন্য সলিড লিকুইড রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট (এসএলআরএম) প্রয়োগ করেছে। শহরে নিকাশির কোনও ব্যবস্থা নেই। টয়লেটগুলি পৃথক সেপটিক ট্যাঙ্কগুলির সাথে সংযুক্ত থাকে।

অম্বিকাপুর ব্লকে মোট ভৌগলিক অঞ্চলের .5৪.৫১% জমিতে আবাদ করা হয়। অম্বিকাপুর উন্নয়ন পরিকল্পনা ২০২১ (খসড়া) ছত্তিসগড়ের শহর ও দেশ পরিকল্পনা অধিদপ্তর তৈরি করেছিলেন।

ট্রান্সপোর্ট

রেল

অম্বিকাপুর একটি ব্রডগেজ রেলপথের মধ্য দিয়ে মধ্য প্রদেশের সীমান্তবর্তী শহর অনুপপুর রেলওয়ে জংশনের সাথে সংযুক্ত। ট্রেনগুলি কাটনি, সাতনা, জবলপুর, দুর্গ, ভোপাল এবং রাজ্যের রাজধানী রায়পুর থেকে অম্বিকাপুরে পৌঁছায়। অনুপপুর রেলওয়ে জংশন থেকে আরও বেশি গন্তব্য যেমন: নয়াদিল্লী পৌঁছানো যায়

এয়ার

অম্বিকাপুর বিমানবন্দরটি অম্বিকাপুর থেকে 12 কিলোমিটার (7.5 মাইল) দক্ষিণে অবস্থিত। এয়ার স্ট্রিপ বেশিরভাগ ছোট বিমান এবং হেলিকপ্টার ব্যবহার করে। এটি ছত্তিশগড় রাজ্যের রাজধানী রায়পুরে নিয়মিত নির্ধারিত বিমানগুলির সাথে নিকটতম বিমানবন্দর।

শিক্ষা

• সরগুজা বিশ্ববিদ্যালয়

মিডিয়া এবং যোগাযোগ

সরকারী মালিকানাধীন অল ইন্ডিয়া রেডিওর অম্বিকাপুরে একটি স্থানীয় স্টেশন রয়েছে

উল্লেখযোগ্য লোক

• টি T এস সিং দেও

রয়্যাল প্যালেস

সুরগুয়া প্রাসাদ রঘুনাথ প্রাসাদ নামেও পরিচিত এটি সুরগুজা রাজ্যের একটি প্রধান প্রাসাদ যা এটি প্রধান শহরের একটিতে অবস্থিত is অম্বিকাপুর নামে সারগুজা জেলা। এই প্রাসাদটি একটি দ্বিতল প্রাসাদ যা সাদা রঙের। শহুরে এবং গ্রামীণ উভয় ভিড়ের জন্য সুরগুজা প্যালেস অন্যতম আকর্ষণীয় পর্যটন স্থান। এই প্রাসাদটি কেবল দুশেরায় (একটি উত্সব) প্রতিবছর একদিন পর্যটক এবং স্থানীয় দর্শনার্থীদের জন্য খোলে। এটি একটি পুরান acyতিহ্য যে সুরগুজার রাজ পরিবারের বর্তমান উত্তরাধিকারী টি.এস.সিংহ ডিইও দর্শনার্থীদের সাথে মিলিত হয়ে শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন ও দুশেরা এবং উত্সবটি প্রচুর উত্সাহ ও আনন্দের সাথে উদযাপিত হয়েছে।