কল্যাণ ভারত

কল্যাণ কোঙ্কান বিভাগের মহারাষ্ট্র রাজ্যের থান জেলার একটি শহর এবং মুম্বাই মেট্রোপলিটন অঞ্চলের (এমএমআর) একটি অংশ। এটি মুম্বাইয়ের একটি পার্শ্ববর্তী শহর এবং কল্যাণ-ডম্বিভিলি পৌর কর্পোরেশন দ্বারা পরিচালিত।

কল্যাণ থান জেলার একটি উপজেলা পর্যায়ে প্রশাসনিক বিভাগের ( তাহসিল ) এর মধ্যে। কল্যাণ এবং এর নিকটবর্তী ডোম্বিভলির জনপদ কল্যাণ-ডোম্বিভালি পৌর কর্পোরেশনকে যৌথভাবে গঠন করে, সংক্ষেপে কেডিএমসি হিসাবে সংক্ষেপিত। এটি মুম্বাই মেট্রোপলিটন অঞ্চলের প্রতিষ্ঠাতা সিটি কর্পোরেশন। কল্যাণ মহারাষ্ট্রের 9 তম এবং দেশের 28 তম বৃহত্তম শহর </

সূচি

• 1 ইতিহাস
• 2 কল্যাণের আশেপাশে
  • ২.১ দুর্গাদি দুর্গ
• 3 জনসংখ্যার চিত্র
• 4 জলবায়ু
• 5 পরিবহন
• 6 নাগরিক সুবিধা
• 7 সরকারী
• 8 গ্যালারী
• 9 উল্লেখযোগ্য লোক
• 10 তথ্যসূত্র
• 11 বাহ্যিক লিঙ্ক

• 2.1 দুর্গাদি দুর্গ

ইতিহাস

স্বাধীন-পূর্ব ভারতে, ব্রিটিশ রাজ কল্যাণকে কলিয়ান , কুলিয়ান , কলিয়ান এবং কখনও কখনও কলিয়ানী হিসাবে। কয়েক শতাব্দী ধরে এই শহরটি মুঘল, পর্তুগিজ এবং ব্রিটিশ সহ বিভিন্ন বিদেশী সেনাদের আক্রমণ দেখেছিল। আক্রমণগুলির বিরুদ্ধে তাদের একমাত্র প্রতিরক্ষা রেখা হিসাবে স্থানীয়রা মারাঠাদের উচ্চ মর্যাদায় ধারণ করেছিল।

ভারতে পাড়ি দেওয়া বিদেশি দর্শনার্থী ওয়াল্টার হ্যামিল্টন কলিয়ানী কে ‘<i’ হিসাবে বর্ণনা করেছেন > হিন্দুস্তানের একটি ভৌগলিক, পরিসংখ্যানগত এবং orতিহাসিক বিবরণ, এবং অ্যাডজাস্টেন্ট কাউন্টি’স তাঁর ১৮২০ সালের বইয়ের ১৫০ পৃষ্ঠায় খণ্ড ২-এ </

• একটি পোস্ট ১৮ 1857 এর ম্যাপ জন টালিস বিদ্রোহের ঘটনাগুলিতে মনোনিবেশ করেছিলেন। লেখক কল্যাণকে “কল্যাণ লানজা” / “কলিয়ান্নী” বলে অভিহিত করেছেন।

• ভারত, সাপ্তাহিক প্রেরণ পত্রিকার জন্য, এডওয়ার্ড ওয়েলারের লেখা, সি .1859। “কলিয়ানী” বানান </

• “ভারত,” 1861, জে এবং সি ওয়াকারের একটি মানচিত্র। “কিলিয়ানী” হিসাবে বানান।

• আলেকজান্ডার কিথ জনসন তাঁর “আধুনিক ভূগোলের রয়্যাল অ্যাটলাস,” লন্ডন, 1873 থেকে “ভারত” লিখেছিলেন। “কল্যাণ” বানান।

• লাইপজিগ: ভার্লাগ কন ভেলহাগেন & विद्युतপ্রবাহ; ক্লাসিং, 1881. “কল্যাণ” হিসাবে বানান

• লেটসের জনপ্রিয় আটলাস, 1883 (লেটস & amp; কোং, লন্ডন), “কলিয়ানিয়ান” বানান </

• ক্র্যাম অ্যাটলাস মানচিত্র, 1885. “কলিয়ান” হিসাবে বানান </

• মার্কিন সেনাবাহিনী থেকে ১৯৫৫ সালের কল্যাণ অঞ্চলের একটি নথিভুক্ত মানচিত্র। “কল্যাণ” বানান </

জন টালিসের 1857 সালের একটি মানচিত্র বিদ্রোহের ঘটনাগুলিকে কেন্দ্র করে। লেখক কল্যাণকে “কল্যাণ লানজা” / “কলিয়ান্নী” বলে অভিহিত করেছেন।

সাপ্তাহিক প্রেরণ পত্রিকার জন্য এডওয়ার্ড ওয়েলারের লেখা ভারত, c.1859। “কলিয়ানী” বানান।

“ভারত,” 1861, জে এবং সি ওয়াকারের একটি মানচিত্র। “কিলিয়ানী” হিসাবে বানান।

আলেকজান্ডার কিথ জনসন তাঁর “আধুনিক ভূগোলের রয়্যাল অ্যাটলাস,” লন্ডন, 1873 থেকে “ভারত” লিখেছিলেন। “কল্যাণ” বানান।

লিপজিগ: ভার্লাগ কন ভেলহাগেন & amp; ক্লাসিং, 1881. “কল্যাণ” হিসাবে বানান

লেটসের জনপ্রিয় অ্যাটলাস, 1883 (লেটস & এমপি; কো।, লন্ডন), “কলিয়ানিয়ান” বানান </

ক্র্যাম এটলাস মানচিত্র, 1885. বানান “কলিয়ান” হিসাবে।

মার্কিন সেনাবাহিনী থেকে ১৯৫৫ সালের কল্যাণ অঞ্চলের একটি নথিভুক্ত মানচিত্র। “কল্যাণ” বানান।

কল্যাণের বাসিন্দা আনন্দী গোপাল জোশী, কাদম্বিনী গাঙ্গুলির সাথে, পশ্চিমা চিকিত্সায় একটি ডিগ্রি অর্জনকারী প্রথম দুই ভারতীয় মহিলার মধ্যে একজন ছিলেন। ১৮8686 সালের একজন স্নাতক, যোশি আমেরিকান মাটিতে পা রাখার প্রথম হিন্দু মহিলা হিসাবেও বিশ্বাস করা হয় </

কল্যাণের আশেপাশে

দুর্গাদি দুর্গ

কল্যাণ শহর একটি দুর্গ প্রাচীর দ্বারা বেষ্টিত ছিল, যার নির্মাণকাজ শাহজাহানের রাজত্বকালে শুরু হয়েছিল এবং ১ Aurang৯৪ খ্রিস্টাব্দে আওরঙ্গজেবের রাজত্বকালে সমাপ্ত হয়েছিল, এই শহরের প্রাচীরটি প্রায় ২০০০ গজ, 2123 এরও বেশি প্রবাহিত ছিল, 4 গেট এবং 11 টাওয়ার দ্বারা রক্ষিত ছিল । দুর্গের প্রাচীরটি acres০ একর জায়গার সাথে আবদ্ধ ছিল এবং কল্যাণ খালের নিকটে একটি উঁচু oundিবিতে, যেখানে বর্তমান গণেশ ঘাট দাঁড়িয়ে আছে, ১৫ 15০ সাল থেকে দুর্গের প্রাচীরটি ছিল একটি দুর্দান্ত দুর্গ fort খাদের অভ্যন্তরের তীরে অবস্থিত এবং উত্তর প্রান্তের নিকটে, একটি গেটওয়ে ছিল যা দিল্লি বা কিলিয়াচ দরজা নামে পরিচিত </

মারাঠাদের (১ 17 17০-–২) অধীনে একটি নতুন ফটক প্রায় ১৫০ ফুট ( ৪ 46 মিটার) গণেশ ফটকের দক্ষিণে পেশওয়ার রাজ্যপাল রামজি মহাদেও বিওয়ালকরের মেনীর কাছে খোলা হয়েছিল। দুর্গের দুর্গে মারাঠরা মসজিদের পিছনে দুর্গাদেবী একটি ছোট কাঠের মন্দির নির্মাণ করেছিলেন এবং দেবীর সম্মানে দুর্গ দুর্গাদি কিল্লাইন নামে পরিচিত, এটি এখনও একটি নাম। দুর্গটি দৈর্ঘ্যে 220 ফুট (67 মিটার) এবং প্রস্থে কিছুটা কম measures ইংরেজ শাসনের অধীনে, দুর্গের প্রাচীরটি ভেঙে দেওয়া হয়েছিল এবং কল্যাণ ও থানায় পাইয়ার তৈরির জন্য পাথর এবং কল্যাণ দুর্গের পশ্চিমে শুল্ক পরিদর্শকের জন্য একটি আবাস ছিল। উত্তর-পশ্চিমের প্রবেশদ্বারটি দুর্গের প্রাচীরের প্রায় একমাত্র চিহ্ন, যা পাথরের রাজমিস্ত্রি দ্বারা নির্মিত। ১৮76 During এর সময় দেবী দুর্গার আসল প্রতিমা চুরি হয়ে গিয়েছিল </

ডেমোগ্রাফিক্স

কল্যাণের বেশিরভাগ নাগরিক হলেন হিন্দু এবং মুসলমানরা একটি উল্লেখযোগ্য সংখ্যালঘু হিসাবে ..

জলবায়ু

পরিবহন

ট্রেন, বাস এবং অটোরিকশা হ’ল কল্যাণ ও তার আশেপাশের পরিবহণের গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি। কল্যাণ জংশন রেলওয়ে স্টেশন মুম্বাই এবং করজত / কসারা এর মধ্যে রেললাইনে অবস্থিত কল্যাণ জংশন রেলস্টেশন trains কল্যাণ শহরে কেন্দ্রীয় লাইনের তিনটি রেল স্টেশন Thakur ঠাকুরলি স্টেশন, বিট্টলওয়াড়ী, শাহাদ স্টেশন এবং কল্যাণ জংশন অ্যাক্সেস রয়েছে। কল্যাণ জংশন মুম্বাইয়ের নোডে একটি গুরুত্বপূর্ণ রেলস্টেশন হিসাবে কাজ করে </

নাগরিক সুযোগ-সুবিধা

700০০,০০০-এরও বেশি জনসংখ্যার সমন্বয়ে কল্যাণ কল্যাণ-ডম্বিভিলি পৌরসভার প্রতিষ্ঠিত একটি অংশ 1983 সালে, কল্যাণ, ডম্বিভিলি, আম্বরনাথ এবং অন্যান্য 81 টি পৌরসভা নিয়ে। এটি তখন মুম্বাই মেট্রোপলিটন অঞ্চল (এমএমআর) এবং রাজ্যের বৃহত্তম শহুরে স্থানীয় সংস্থাগুলির মধ্যে একটি, যার আয়তন ছিল প্রায় ২০৯ কিমি 2। মহারাষ্ট্র সরকার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে কর্পোরেশন সীমাবদ্ধতার প্রধান অঞ্চল মুছে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বর্তমানে কর্পোরেশনের মোট অঞ্চলটি রয়ে গেছে এবং প্রায় 672 কিলোমিটার আয়তন রয়েছে </

সরকার

কেডিএমসি ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যের থান জেলার একটি পৌর কর্পোরেশন। কল্যাণ ও ডম্বিভিলি দ্বীপপুঞ্জ পরিচালনার জন্য 1983 সালে পৌর কর্পোরেশন গঠিত হয়েছিল। ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুসারে পৌর কর্পোরেশনটির জনসংখ্যা ১৫,১,,762২ জন নাগরিক। এর উচ্চ শিক্ষিত জনসংখ্যার ভিত্তিতে এটি পুনের পরে প্রায়শই মহারাষ্ট্রের দ্বিতীয় সংস্কৃতি রাজধানী হিসাবে পরিচিত। কল্যাণ এককালে প্রাচীন সময় বন্দর হিসাবে বিখ্যাত ছিল। এই অঞ্চলে একটি প্রধান বন্দর হিসাবে এর অস্তিত্বের রেকর্ডগুলি প্রাচীন গ্রীক পাণ্ডুলিপিগুলিতে পাওয়া গেছে।

কর্পোরেশন বোম্বাই প্রাদেশিক পৌর কর্পোরেশন আইন 1949 দ্বারা পরিচালিত হয় The আইন:

• একটি কর্পোরেশন
• একটি স্থায়ী কমিটি
• ওয়ার্ড কমিটি
• পৌর কমিশনার

উভয় শহরই 122 টি ওয়ার্ডে বিভক্ত। ওয়ার্ড নির্বাচনে সরাসরি নির্বাচিত কাউন্সিলরদের নিয়ে পৌর কর্পোরেশন গঠিত হয়। শহরটি যে ওয়ার্ডগুলিতে ভাগ করা হয়েছে তার সংখ্যা এবং সীমানা রাজ্য নির্বাচন কমিশনার দ্বারা নির্দিষ্ট করা হয়েছে। এখানে কর্পোরেশন কর্তৃক মনোনীত পাঁচ কাউন্সিলর রয়েছে। আইনের বিধান অনুসারে, মোট কাউন্সিলর সংখ্যা ১২১ জন The কর্পোরেশন তার সদস্যদের একজনকে মেয়র পদে এবং অন্যজন ডেপুটি মেয়র হিসাবে নির্বাচিত করে।

গ্যালারী

• কেডিএমটি বাস

• কল্যাণ রেলওয়ে জংশন

• ২ July জুলাই বন্যার সময় কল্যাণ জংশন

  </ li>

কেডিএমটি বাস

কল্যাণ রেলওয়ে জংশন

কল্যাণ জংশন ২ July জুলাই বন্যার সময়

উল্লেখযোগ্য লোক

<উল>

বিশ্বনাথ ভোয়ার বিধায়ক, (কল্যাণ পশ্চিম)

তুষার দেশপাণ্ডে - ভারতীয় ক্রিকেটার। (ফাস্ট বোলার)

প্রণব ধনাওয়াদে - ভারতীয় ক্রিকেটার। (সর্বাধিক রানের রেকর্ডধারক ১০০৯ *)

গণপত গায়কওয়াদে বিধায়ক, বিজেপি (কল্যাণ পূর্ব)

আনন্দী গোপাল জোশী - প্রথম ভারতীয় মহিলা চিকিৎসক

গ্যাভিন প্যাকার্ড - ভারতীয় অভিনেতা

প্রমোদ রতন পাতিল– বিধায়ক, এমএনএস (কল্যাণ পল্লী)

নরেন্দ্র পাওয়ার - প্রাক্তন বিধায়ক, বিজেপি (কল্যাণ পশ্চিম)

ললিত প্রভাকর - ভারতীয় অভিনেতা

শ্রীকান্ত শিন্ডে - সংসদ সদস্য (কল্যাণ)

স্নেহা ওয়াগ - ভারতীয় টেলিভিশন অভিনেত্রী